পিন কোড

Ads Inside Post

পিন কোড


golpo-ghar.blogspot.com
golpo-ghar.blogspot.com

প্রথম পর্বের লিংক: পিন কোড

#পর্ব ২

যাদেরকে আমি ছেড়ে দিয়েছি তারা আর কেউ বেঁচে নাই। এই কথা শুনে তারা ৪ জন মেয়ে ভয় পেয়ে বিচলিত হয়ে কাঁপা কাঁপা কন্ঠে বলল স্যার ভুল হয়ে গেছে। আমি আর একটু বিস্মিত করার জন্য বললাম যাদেরকে আমি মেরেছি তাঁদের প্রত্যেকের থেকে লক্ষ লক্ষ টাকা ঘুষ খেয়ে ছেড়ে দিয়েছি তারপর আমার মুখোশধারী শয়তানের রুপ দেখিয়েছি। এই কথাটা শুনার পর পর মৌ বলল,,,

- তার মানে আপনি সত্যি ঘুষ খোর।

- হ্যাঁ,, আমি ঘুষ খোর। এই ঘুষের টাকায় আমি এতিমদের লালন পালন করি। কারন যাদের থেকে আমি ঘুষ নেই তারা ওই ছেলে মেয়েদের কে এতিম করেছে। আজ যদি তাঁদের পরিবার বেঁচে থাকতো হয়তো তারা এতিম হতো না। সেজন্য জানোয়ার গুলো থেকে টাকা নিয়ে তাঁদের মাঝে বিলিয়ে দেই।

মৌ আমার কথা শুনে স্তব্ধ হয়ে রইলো হঠাৎ আমার ইউনিট চলে আসলো। আমার ইউনিটে সবার মেজাজ খিটখিটে থাকে সবসময়। পিছন দিক দিয়ে এসে সবাই কে বলল হাত উপর করার জন্য কিন্তু মৌ হাত উপর করে নাই। পিছন থেকে একজন এসে মৌ কে আঘাত করল আমি তা দেখে সহ্য করতে পারি নি। আমার ইউনিটের একজন সদস্য এসে আমার হাতের বাধন খুলে দিলো আমি ছুটে গিয়ে মৌ কে ধরলাম। মৌ এর চোখে পানি দেওয়ার পর পর জ্ঞান ফিরলো আর আমি উঠে আমার ইউনিটের ওই ছেলেটা জোরেসোরে একটা থাপ্পড় দিলাম। আমার এই থাপ্পড় দেখে সবাই ভয় পেয়ে গেলো। তারপর বললাম,,, 

- সরি রে সৃজন থাপ্পড় দিতে হলো। তুই যানিস এইটা কে?

- নাহ স্যার ( মাথা নিচু করে)

- এইটা তোর ভাবি। 

সৃজন যখন শুনলো যে এইটা আমার হবু স্ত্রী। সৃজন সব ভুলে মৌ এর কাছে এসে বলল,, 

- ভাবি ভুল হয়ে গেছে ক্ষমা করে দেন।

- ইট’স ওকে। 

মৌ আমার দিক রাগান্বিত ভাব নিয়ে তাকিয়ে বলল,, 

- আপনি কেনো বললেন আমি আপনার স্ত্রী? 

- আমি তো স্ত্রী বলি নাই বরংচ সৃজন কে বলেছি এইটা তোর ভাবি। 

- ওই তো একই কথা হলো।

- বুজেছি জলদি বিয়ে করার ইচ্ছে আছে। 

- মোটেও  না। আপনার মতো ছেলে কে আমি কখনোই না।

সৃজন কে বললাম তাঁদের প্রত্যেক বাসায় পৌঁছায় দিয়ে আসো আর আমি মৌ কে বাড়িতে দিয়ে আসি। চারদিক অন্ধকার পুরানো বাড়ি থেকে বের হয়ে একটা রিকশা নিলাম। দু'জনে এক রিকশা করে যাচ্ছি খুব ভালোই লাগছিল মৌ আমার পাশে বসা তার মধ্যে মৌ ভয়ে ভয়ে আমার দিক তাকাচ্ছে। আমি কৃত্রিম একটা হাসি দিয়ে বললাম সাথে একটা চোখ মেরে,, 

- কি হয়েছে,, কি নিয়ে টেনশন করো?? 

- কিছু না।

- এখন ও ভয়টা কাটে নাই?

- কে আমি আর ভয় মাথা ঠিক আছে? যদি ভয় পেতাম তাহলে কি আপনাকে কিডনাপ করতাম?

কিডনাপের কথা শুনে রিকশা চালক মামা ফিরে তাকায় আমাদের দিক। মামা রিকশা এক কোনায় নিয়ে থামিয়ে দিলো দৌড়। অবাক হয়ে তাকিয়ে রইলাম কি হলো এইটা উনি দৌড় দিলো কেনো? সম্ভবত কিডনাপের কথা শুনে। পরে কি আর করার রিকশা থেকে নেমে মৌ এর দিক হাত বাড়িয়ে বললাম আসো। মৌ আমার দিক তাকিয়ে মুখটা কে ভেংচি দিয়ে বিপরীত দিক দিয়ে নেমে আসলো। পরে দু'জন কোলাহল রাস্তা আনমনে হাঁটতে লাগলাম। হাঁটি হাঁটি পা পা করে মৌ দের বাসার সামনে চলে আসলাম। মৌ এর উদ্দেশ্য বললাম,,

- Bye বলবা না? 

- Bye বললে কি হবে শুনি?

- কিছুই হবে না জলদি যাও বাসায় গিয়ে ফ্রেশ হয়ে নেও।

- ফ্রেশ হবো না আমার ইচ্ছা। 

- ওকে বাই।

-  বাই না ছাঁই

- কিছু বললা? 

- বলেছি যে বাড়িতে আসেন। 

- যদি কেউ কিছু মনে করে?

- কেউ কিছু মনে করবে না বরংচ আপনাকে তো আমি সহ্য করতে পারবো না ( মনে মনে) 

- কিছু বললেন না যে?

- কি বলবে আপনার ইচ্ছা আসলে আসেন।

- চলো তাহলে এক গ্লাস পানি খেয়ে চলে আসবো।

- ওই যে মোড়ে একটা ছোট্ট দোকান দেখা যায় ওখানে পানি আছে খেয়ে চলে যান। 

মৌ এর কথা শুনে থমকে গেলাম মেয়েটা আমার সাথে মজা করলো। মজা দেখবো বিয়ে টা করে নেই তারপর।
মৌ কে বাসায় পৌছে দিয়ে বাড়ির উদ্দেশ্য রওনা দিলাম কিন্তু বাড়িতে যাওয়ার আগে ইউনিট লিডার কল দিলো। 

- রাসেদ কোথায় আছো তুমি?

- স্যার আমি এখন রাস্তায়। 

- জলদি গোপনীয় জায়গা চলে আসো।

- ওকে স্যার।

বাড়ির পথে না গিয়ে গোপনীয় জায়গা চললাম। যে জায়গা শুধু আমাদের ইউনিটের দল যেতে পারে। যথাসময়ে জায়গা মতো পৌঁছায় কিন্তু সেখানে শুধু আমি না আমার আগে পুরো ইউনিট পৌঁছে আছে। স্যার আমাকে দেখে বলল,,

- সামনে আসো।

- জ্বি স্যার।

- একটা গুরত্বপূর্ণ মিশন এইটা আমাদের মাঝেই থাকা উচিত যানি কেউ না জানতে পারে। 

- জ্বি স্যার।

স্যার সবার উদ্দেশ্য বলল এই মিশনের নাম হবে পিন কোর্ড। সবাই নামটা শুনে বিস্মিত হয়ে তাকিয়ে রইলো স্যারের দিক। আগ্রহ সহকারে জিজ্ঞেস করলাম,, 

- স্যার নামটা একটু অন্যরকম মনে হচ্ছে। 

- মিশন টা ও অন্য রকম এই মিশনে অনেক ক্ষতি হতে পারে আমাদের।

- স্যার ঠিক বুঝলাম না। 

- কারন যে জিনিসের রহস্য খুঁজে বের করতে হবে সেইটা একটা পিন কোর্ড আছে।

- কি হতে পারে সেই পিন কোর্ড দিয়ে? 

- সেইটা অজানা সেইটাকে জানতে হবে।

- পিন কোর্ডের নাম্বার কি স্যার?

- ৪৫৬৩২১ এইটার রহস্য টা খুঁজে বের করতে হবে।

- স্যার আপনি এই কোর্ড পেলেন কোথায়?

- কিছুদিন আগে যখন একটা মেয়ে কে এসিড মারতে চেয়েছে একটা ছেলে তুমি ওই ছেলেকে গ্রেফতার করার পর তাকে ছেড়ে দিয়ে ভুল করেছ.!

- স্যার আপনি তো জানেন যাকে আমি ছেড়ে দেই সেই এই পৃথিবী ছেড়ে চলে যায়।

- সেইটা তো বড় ভুল হয়েছে ওই ছেলে থেকে পিন কোর্ড পাওয়া গেছে। আর ওই ছেলে কে যানো?

- না স্যার। 

- হিরা ব্যবসায়ী রবিনের নাম শুনেছ? যে মেয়েদের কে জোর করে হিরা মুখে ঢেলে দেয় তারপর ওই মেয়ের পুরো শরীর কেটে হিরা খুঁজে বার করে।

- জ্বি স্যার কিন্তু কখনো দেখি নাই।

- আজ পযর্ন্ত রবিন কে কেউ দেখে নাই।

- আপনি কিভাবে জানলেন যে সে রবিনের ছেলে। 

- কারন ছেলেটার মানিব্যাগ থেকে আরো অনেক তথ্য পাওয়া গেছে আর সেই তথ্য অনুযায়ী। যদি সে রবিনের ছেলে হয়ে থাকে তাহলে যদি কখনো জানতে পারে যে তার ছেলে কে তুমি মেরেছে তাহলে খুব ভয়ানক কিছু হবে।

- স্যার ওইটা নিয়ে আপনি টেনশন করার দরকার নাই দেখেন সামনে কি হয়।

- আমি যানি তোমার কিছু হবে না তবে সতর্ক থাকা ভালো।

- স্যার আমার শেষ একটা কথা জানার ছিলো।

- হুম বলো।

- স্যার এই পিন কোর্ড কি এমন হতে পারে?

- সঠিক কিছু বলতে পারছি না তবে ধারনা করা যায় যে এই পিন কোর্ড হয়তো এমন কিছু আছে যা রবিনের জন্য মারাত্মক হয়ে দাঁড়াতে পারে আর আমরা সেইটা চাই।

- ঠিক আছে স্যার। 

স্যার সবাইকে বলল চলে যেতে আমাকে রেখে দিলো। সবাই যাওয়ার পর স্যার আমাকে ডেকে বলল,,

- মেয়েটা দেখতে কেমন?

- স্যার কোন মেয়ে? 

- যে মেয়ে তোমাকে কিডনাপ করল!( হাসি দিয়ে)

- স্যার মাশাল্লাহ অনেক সুন্দর ( মুচকি একটা হাসি দিয়ে)

- সাবধানে থেকো কারন তোমার হবু স্ত্রী তোমার চেয়ে বেশী চালাক(দুষ্টুমি করে)

- ওকে স্যার।

হেসে হেসে গোপনীয় জায়গা থেকে বের হয়ে আসলাম কিন্তু একটা ভাবনা থেকেই যাচ্ছে পিন কোর্ড কি কাজের হতে পারে আর স্যার এইটা নিয়ে এতো উত্তেজিত কেনো। 

মৌ কে একের পর এক কল দিয়ে যাচ্ছি কিন্তু কোনোভাবে সে কল উঠাচ্ছে না। 
২ দিন পার হয়ে গেলো এইভাবে হঠাৎ ৩য় দিন মৌ আমাকে কল দিলো। তখন মোবাইল হাতে নিয়ে বললাম।

- কি হয়েছে তোমারে কল দিয়ে যাচ্ছি ওঠাচ্ছ না কেনো?

- ব্যস্ত ছিলাম বাড়িতে। 

- কি এমন ব্যস্ত ছিলা?

- বাড়িতে আমার ছোটবেলার সঙ্গী এসেছে নানুর বাড়ি থেকে।

- মানে? 

- মানে টা সহজ আমার মামাতো ভাই এসেছে শিমুল আর আমি সারাদিন ঘুরাঘুরি করেছি।

- শিমুল টা কে? 

- মামাতো ভাই এইটুকু যেনে রাখেন বেশী জানতে হবে না। 

- কেনো?

- আমার কি মাথা নষ্ট যে আপনাকে বলতে যাবো পরে আমার প্রানের চেয়ে দামি ভাই টা কে কিডনাপ করতেন?

- কিডনাপ করার রোগ তো আমার নাই সেইটা তো তোমার। আমার তো সোজা মেরে ফেলা ছাড়া কোনো কাজ নাই।

-................... (চুপ)

- কথা বলছ না কেনো?

- এমনি,, আচ্ছা যে কারনে কল দেওয়া আম্মু বলছে আজকে বিকালে আমাদের বাড়িতে আসতেন।

- ঠিক আছে। 

- আমি জানতাম আপনি আসবেন না করলে ও তো পারতেন। এমন কেনো আপনি?

-  আমার হবু স্ত্রী মা'য় দাওয়াত দিছে আর আমি যামু না সেইটা কি হয়?

- আপনি আসবেন না।

- আমি তৈরি হয়ে যাচ্ছি এখনই। 

- হয়েছে হয়েছে সময় নিয়ে আসেন এতো তাড়াহুড়ো করার দরকার নাই। আশে পাশে পাগল বেড়ে গেছে ইদানীং। 

- কি বললা?

- বলছি পরিপাটি হয়ে আসেন সমস্যা নাই।

মৌ এই কথা বলে কল টা রেখে দিয়েছে। আমি ও নাছোরবান্দা ভাই এতো জলদি মৌ কে ছাড়ছি না যেভাবে হোক আমার করে নিবো। 

সকাল ঘনিয়ে বিকাল চলে আসলো একটা নতুন টি শার্ট আর নতুন প্যান্ট পরে রওনা দিলাম। শশুর বাড়ি বলে কথা।
রিকশা করে মৌ দের বাসার সামনে নেমে একটু অবাক হলাম একটা গাড়ী দেখে। তারপর রিকশা চালক কে তার ভাড়া দিয়ে গাড়ির পাশে গেলাম। গাড়ি টা দেখে চমকে উঠার কারন এই গাড়ির মধ্যে শুধু একটা সংখ্যা লেখা বড় করে ৪।
হঠাৎ পিছন থেকে কে যানি বলে উঠলো,,

- কি দেখছ বাবা?

- তেমন কিছু না আংকেল গাড়িটা দেখছিলাম। 

- এইটা আমার গাড়ি আর আমি হচ্ছি মৌ এর বাবা।

- ওহ সরি আংকেল আমি আপনাকে এর আগে দেখি নাই তো। কেমন আছেন আংকেল? 

- আলহামদুলিল্লাহ ভালো। আসো তোমার জন্য অপেক্ষা করছে তোমার আন্টি।

- চলেন।

হাঁটত হাঁটতে যখন দরজার সমানে আসলাম আর একটু অবাক হলাম নিচে দেখেছি একটা সংখ্যা। দরজার সমানে এসে দেখি লেখা আছে ৫ এই সংখ্যা গুলো বার বার আমাকে ভাবাচ্ছে যেখানে সংখ্যা দেখছি সেখানে থমকে যাচ্ছি কি হচ্ছে এইসব। সবচেয়ে বড় অবাক হলাম দরজা খুলার পর। কারন মৌ এর আম্মু কে মানে আমার আন্টি কে মৌ এর সমবয়সী লাগতেছে। যখন আংকেল বলল যে উনি তোমার আন্টি তখন বুজতে পারলাম এইটা মৌ এর বোন না মৌ এর আম্মু। ভিতরে প্রবেশ করে মনে হচ্ছে হাড়িয়ে যাওয়ার মতো অট্রলিকা বসবাস। কিন্তু একটা রহস্য রয়ে গেলো নাম্বার গুলোর। আশে পাশে ঘুরে ঘুরে দেখছি আর কোথাও কোনো নাম্বার পাওয়া যায় কি না? ঠিক তখনই মৌ বলল,,

- চলেন আপনাকে বাড়িটা ঘুরে দেখাই।
- ওকে। 
নিচ তলা থেকে যখন দোতলা যাবো তখন একের পর এক সংখ্যা দেখে আমি বিচলিত হয়ে যায়। কি হচ্ছে এইসব এতো সংখ্যা কেনো? মৌ কে জিজ্ঞেস করলাম,,

- এতো সংখ্যা কিসের?
- এইগুলো এক একটা লিখে রেখেছে মনে রাখার জন্য কারন আমার আম্মু বারবার ভুলে যায়।
- ওহ।

হঠাৎ মনে পড়লো পিন কোর্ডের কথা সব মিলিয়ে দেখলাম কোনভাবে পিন কোর্ডের নাম্বার মিলছে না। আমি কি শুরু করলাম এইখানে বা কেনো পিন কোর্ড খুজতেছি? সব ঘুরে এসে থমকে দাঁড়ালাম একটা রুমের সামনে। সারিবদ্ধ হয়ে পিঁপড়ার দল আসা যাওয়া করছে তা দেখে একটু বিব্রতবোধ হলাম  সাথে সাথে মৌ কে জিজ্ঞেস করাতে বলল এইটা অনেক পুরানো রুম কেউ ঢুকে না বা বের ও হয় না। মৌ এর কথা শুনে বিশ্বাস করলাম কিন্তু নিজের চোখ কে বিশ্বাস করতে পারলাম না। তার কারন তালা টা দেখে পুরানো মনে হচ্ছে না। 
এরপর আন্টি ডাক দিলো সাথে সাথে নিচে নেমে আসলাম।

নিচে গিয়ে খাবার টেবিলে বসলাম। অনেক ধরনের খাবার দেখে জিহ্বা পানি চলে আসলো সাথে ছিলো বিরানি। সবকিছু বাদ দিয়ে বিরানি খাওয়া শুরু করলাম। খাবার খাওয়ার মাঝে স্যারের কল আসলো,,  

- রাসেদ তুমি কোথায় জরুরী একটা কথা ছিলো।
- স্যার আমি এখন খাবার খাচ্ছি বলতে পারেন সমস্যা নাই।

- তুমি যে ছেলেটাকে মেরেছ তার নাম জানা গেছে।

আমি এইটা শুনে খাবার বন্ধ করে টেবিল থেকে উঠে দূরে আসলাম।

- স্যার ছেলেটার নাম কি?

- শিমুল আর এই হচ্ছে রবিনের ছেলে।

- স্যার আপনি নিশ্চিত শিমুল?

- হুম। 

কল টা রেখে ভাবনায় পরে গেলাম কোথায় যানি নামটা শুনেছি হঠাৎ মনে পড়লো মৌ এর কথা। আজকে সকালে তো মৌ বলল তার মামাতো ভাই শিমুলের ব্যাপারে তাহলে কি। ঠিক তখনই আংকেল ডেকে বলল বাবা কোনো সমস্যা? আমি জবাবে বললাম তেমন কিছু না আংকেল। একটা কনফিউশন থেকে যাচ্ছে রুমে ঢুকে দেখলাম অনেক গুলো সংখ্যা এখন দেখছি নাম টা ও মিলে যাচ্ছে যেভাবে হোক আমার জানতে হবে এই সংখ্যার সাথে পিন কোর্ডের কোনো সম্পর্ক আছে কি না। এবং ওই রুমে কি আছে? 

চলবে........


 করে নেক্সট কমেন্ট না করে গঠনমূলক কমেন্ট করে উৎসাহিত করুন।



Post a Comment

0 Comments